জে,এস গ্রামার হাই স্কুল সম্পর্কে

বিদ্যালয় পরিচিতি

স্থাপিত : ২০০১ সাল

চেয়ারম্যান : মো: সামসুজ্জাহান (বাদল) 

                 বি.এ (অনার্স) এম.এ (ইংরেজি)

প্রধান শিক্ষিকা : সিদ্দিকা হোসেন ইতি

                        এম.এ, এল.এল.বি

সহকারী প্রধান শিক্ষিকা : নাছিমা খাতুন 

                                     এম.এ

সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা : ৩৫ জন।

অবস্থান

ঢাকার দক্ষিণ মুগদার ওয়াসা রোডে ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। 

প্রতিষ্ঠা

প্রতিষ্ঠানটি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ও প্লে থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাক্রম পরিচালনা শুরু করে। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ বিদ্যালয়ে রুপান্তরিত হয়। ২০১৩ সালে উক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী জে.এস.সি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং ২০১৬ সালে এস.এস.সি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। অদূর ভবিষ্যতে কলেজ শাখা খোলার কাজ প্রক্রিয়াধীন।

আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

  • শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক ও নৈতিক উন্নতি সাধন;
  • শিক্ষার্থীর মনে দেশপ্রেম, ন্যায়বোধ, কর্তব্যজ্ঞান, শৃঙ্খলা ও শিষ্টাচার জাগ্রত করা;
  • পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে সক্রিয় অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা;
  • সবার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরিতে অনুপ্রাণিত করা;

    বৈশিষ্ট্যসমূহ:

  • প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও উচ্চ শিক্ষিত বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক-শিক্ষিকা দ্বারা পাঠদান;
  • শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণিকক্ষ;
  • নিজস্ব জেনারেটর ও আই.পি.এস এর মাধ্যমে সার্বক্ষণিক বিদ্যুতের ব্যবস্থা;
  • প্রশস্ত শ্রেণিকক্ষ, মনোরম পরিবেশ ও অভিভাবকদের সু-ব্যবস্থা;
  • ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর উন্নত চরিত্র গঠনের প্রয়াস;
  • ইংরেজি শিক্ষার উপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান;
  • C.C ক্যামেরা দ্বারা সার্বক্ষণিক ক্লাশ পর্যবেক্ষণ;
  • সাউন্ড সিস্টেম ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবহার;
  • বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা;
  • কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা;

পাঠদান পদ্ধতি

  • বছরের শুরুতেই একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রণয়ন করা হয়। এতে সারা বছরের পরীক্ষা, খাতা প্রদান, ফলাফল, ছুটি ও অন্যান্য তথ্যাদি সন্নিবেশিত করা হয়।
  • শিক্ষাবোর্ডের ক্যারিকুলাম অনুযায়ী বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের মাঝে সিলেবাস প্রদান করা হয়। উক্ত সিলেবাসের আলোকে পাঠ্যক্রম পরিচালিত হয়।
  • শিক্ষকগণ কর্তৃক প্রণীত পাঠ পরিকল্পনার ভিত্তিতে কর্তৃপক্ষ দিনভিত্তিক ও মাসিক পাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করে থাকেন।
  • শিক্ষকগণ বিগত দিনের পাঠ মূল্যায়ন (মৌখিক  ও লিখিতভাবে) করেন। চলতি দিনের পাঠ বুঝিয়ে দেন। C.W খাতা ক্লাশেই দেখে দেন। ক্লাশে দেখা শেষ না হলে অবসর পিরিয়ডে C.W এর কাজ শেষ করেন। H.Wখাতা অবসর পিরিয়ডে দেখে ঐদিন অথবা পরের দিন শিক্ষার্থ ীদের ফেরত দেন।
  • পরিচালক, প্রধান শিক্ষক এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়মিত শ্রেণি কার্যক্রম মনিটরিং করেন।

 

পরীক্ষা পদ্ধতি

  • পুরো শিক্ষাবর্ষকে ৩টি ভাগে বিভক্ত করা হয়। ১ম সাময়িক পরীক্ষা (এপ্রিল মাসে), ২য় সাময়িক পরীক্ষা (আগস্ট মাসে) এবং বার্ষিক পরীক্ষা (ডিসেম্বর মাসে) গ্রহণ করা হয়।
  • মূল্যায়ন পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়।
  • ৩টি পর্ব পরীক্ষার গড় নম্বরের ভিত্তিতে সাংবৎসরিক পরীক্ষার ফলাফল প্রদান করা হয়।

সহ-পাঠ ক্রমিক কার্যক্রম

  • প্রতি বছর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, নাচ, গান, আবৃত্তি ও অভিনয় প্রতিযোগিতা এবং শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়।
  • সকল জাতীয় দিবসে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • বার্ষিক পুরষ্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • স্কুল ইউনিফরম

  • ছাত্র (প্লে - ১০ম শ্রেণি) : কালো প্যান্ট, গোলাপী শার্ট, বুকে ব্যাজ (স্কুল থেকে সরবরাহকৃত), কালো টাই, সাদা মোজা ও সাদা কেড্স। শীতকালীন পোষাক নেভী-ব্ল ‍ু সোয়েটার।
  • ছাত্রী (প্লে - ৪র্থ) : কালো শর্ট স্কার্ট, গোলাপী হাফ শার্ট, বুকে ব্যাজ (স্কুল থেকে সরবরাহকৃত), কালো টাই, সাদা মোজা ও সাদা কেড্স। শীতকালীন পোষাক নেভী-ব্ল ‍ু কার্ডি।গান।
  • ছাত্রী (৫ম - ১০ম) : গোলাপী হাফ হাতা কামিজ, কালো ক্রস বেল্ট, কালো স্কার্ফ, কালো সেলোয়ার, ব্যাজ (স্কুল থেকে সরবরাহকৃত) ও সাদা কেড্স। শীতকালীন পোষাক নেভী-ব্ল ‍ু কার্ডি।গান।
বর্তমান কমিটির তালিকা
নাম ক্যাটাগরি পদবী
মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ সভাপতি জেলা প্রশাসক, কিশোরগঞ্জ